শরিয়া আইনে ধর্ষণের বিচার দাবি

Rate this post


‘ধর্ষণ প্রতিরোধে পারিবারিক, সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখা আমাদের জন্য প্রয়োজন। সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক একজন জন্মগত পুরুষকে ‘অদম্য নারী’ পুরস্কার সুকৌশলে সমাজে পশ্চিমা বিকৃত যৌন মতবাদ প্রসারের সচেতন প্রচেষ্টা চলছে। এ ধরনের প্রয়াস অবক্ষয়ের পথকে আরও প্রশস্ত করবে। ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামি শরিয়ার বিধান প্রকাশ্য ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ধর্ষণ প্রতিরোধে বিদ্যমান আইনের চেয়ে বেশি কার্যকর।’

সোমবার (১০ মার্চ) ওলামা-জনতা ঐক্য পরিষদের আয়োজনে ধর্ষণ ও অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তারা এসব কথা বলেন। ধর্ষণের বিচার শরিয়া আইনে করলে শিশু আছিয়ার মতো আর কেউ ধর্ষিতা হতো না বলে মন্তব্য করেন তারা।

মুফতি মুহাম্মদ শফিকুল ইসলামের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম, আবু তাসমিয়া আহমাদ রফিক, ডা. মেহেদী হাসান, জাকারিয়া মাসুদ, মাওলানা তানযীল আরেফিন আদনান, মাওলানা মুহাম্মদ হোসাইন আকন্দ ও মাওলানা সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।

বক্তারা র‌্যাব কর্মকর্তা আলেপ কর্তৃক রোজার মধ্যে পর্দানশিন মুসলিম নারীকে আয়না ঘরে ধর্ষণ, লক্ষ্মীপুরের রামগতির বিচার না পেয়ে ধর্ষণের শিকার তরুণীর আত্মহত্যা ও মাগুরার ৮ বছরের শিশু আছিয়াকে নির্মমভাবে ধর্ষণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

বক্তারা ধর্ষণ ও সামাজিক অবক্ষয় নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং প্রচলিত পন্থা পরিবর্তন করে শরয়ি বিচারব্যবস্থা অনুযায়ী ধর্ষকের শাস্তি কার্যকর করার আহ্বান জানান।





Source link

See also  না পারলে ক্ষমতা ছেড়ে দেন : দুদু